ওজন (Weight): কোন একটি বস্তু যে পরিমাণ বল দ্বারা পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে আকৃষ্ট হয়, তাকে তার ওজন বলে। একে W দিয়ে প্রকাশ করা হয়।
W= mg
= 1 kg x 9.81 m/s²
=9.81 N
স্কেলার রাশি ৪.যে-সকল ভৌত রাশিকে কেবলমাত্র মান দ্বারা। সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায়, দিক নির্দেশনার প্রয়োজন হয় না, তাদেরকে স্কেলার বা অদিক রাশি বলে। যেমন- দৈর্ঘ্য, ভর, সময়, জনসংখ্যা, কাজ, তাপমাত্রা ইত্যাদি।
ভেক্টর রাশি : যে-সকল ভৌত রাশিকে সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করার জন্য মান ও দিন উভয়ের প্রয়োজন হয়, তাদেরকে ভৈক্টর বা দিক রাশি বলে। যেমন- সরণ, বেগ, ত্বরণ, মন্দন, বল, ওজন ইত্যাদি।
ইঞ্জিনিয়ার বা প্রকৌশলীগণ বিভিন্ন ধরনের কাঠামো এবং যন্ত্রপাতির প্ল্যানিং, ডিজাইন এবং নির্মাণকাজে নিয়োজিত থাকে। উক্ত কার্য সুচারুরূপে এবং দক্ষতার সাথে সম্পাদন করতে হলে বলবিদ্যার নীতিসমূহ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা অবশ্য কর্তব্য। সুতরাং, বলবিদ্যার যে শাখায় প্রকৌশল কাজের সাথে সম্পর্কযুক্ত বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের জন্য বলবিদ্যার নীতি ও সূত্রসমূহ এবং এদের প্রয়োগ কৌশল নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে ইঞ্জিনিয়ারিং বলবিদ্যা বা ফলিত বলবিদ্যা বলে।
ফলিত বলবিদ্যা বা ইঞ্জিনিয়ারিং বলবিদ্যা প্রধানত দুটি ভাগে বিভক্ত, যথাঃ
(ক) স্থিতিবিদ্যা (Statics) এবং
(খ) গতিবিদ্যা (Dynamics) |
(i) চলবিদ্যা (Kinetics)
(ii) সৃতিবিদ্যা (Kinematics)
নিউটনের প্রথম সূত্র (Newton's First low) 2 বাহ্যিক বল প্রয়োগে বস্তুর অবস্থার পরিবর্তন করতে বাধ্য না করলে স্থির বন্ধু চিরকাল স্থিরই থাকবে এবং গতিশীল বস্তু সমবেগে সরল পথে চলতে থাকবে।