MCQ
101. ইলেকট্রোপ্লেটিং কেন করা হয়?
ইলেকট্রোপ্লেটিং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি কম মূল্যের ধাতুর উপর একটি মূল্যবান ধাতুর পাতলা আবরণ দেওয়া হয়। ফলে ধাতুটির স্থায়িত্ব ও সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় এবং মরিচা রোধ হয়।
পরিষ্কার করার জন্য
মরিচা রোধের জন্য
ধাতুকে সুন্দর দেখার জন্য
ধাতুকে জোড়া দেওয়ার জন্য
102. একটি ড্রাইসেলের অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্সের মান-
একটি ড্রাইসেলের অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্সের মান 0.2-0.4 ওহম হয়।
0.2-0.4 ওহম
1.0-1.5 ওহম
2.0-2.5 ওহম
2.5-5 ওহম
103. ইলেকট্রোপ্লেটিং এর জন্য কত ভোল্টেজ লাগে?
ইলেকট্রোপ্লেটিং-এর জন্য ভোল্টেজ 10-12 ভোল্ট ডিসি এবং কারেন্ট 100-200 অ্যাম্পিয়ার প্রয়োজন হয়।
১০-১৬ ভোল্ট
৮-১০ ভোল্ট
১২-১৪ ভোল্ট
১৪-১৬ ভোল্ট
104. অল্প দূরত্বে সরবরাহের জন্য ব্যবহৃত হয়-
ফ্ল্যাট কম্পাউন্ডেড জেনারেটর
ওভার কম্পাউন্ডেড জেনারেটর
আন্ডার কম্পাউন্ডেড জেনারেটর
ক্রিটিক্যাল কম্পাউন্ডেড জেনারেটর
105. ল্যাপ ওয়াইন্ডিং-এর আর্মেচারের জেনারেটর হতে পাওয়া যায়-
ধরি, প্রতি কন্ডাকটরের ভোল্টেজ = 10 A
কন্ডাক্টর সংখ্যা 100
পোল সংখ্যা = 4
প্রতি প্যারালাল পথে কারেন্ট = 10A
ল্যাপ ওয়াইন্ডিং - এর ক্ষেত্রে, মোট কারেন্ট
= 4 × 10 = 40 A
ভোল্টজ = 100/4 = 25V
সুতরাং, যেখানে কম ভোল্টেজ, বেশি কারেন্ট সেখানে ল্যাপ ওয়াইন্ডিং এবং কম কারেন্ট, বেশি ভোল্টেজের প্রয়োজন হয়
সেখানে ওয়েভ ওয়াইন্ডিং ব্যবহার করা হয়।
উচ্চ কারেন্ট এবং নিম্ন ভোল্টেজ
উচ্চ কারেন্ট এবং উচ্চ ভোল্টেজ
নিম্ন কারেন্ট এবং নিম্ন ভোল্টেজ
নিম্ন কারেন্ট এবং উচ্চ ভোল্টেজ
106. জেনারেটরের আবিষ্ট ই.এম.এফ.-এর সমীকরণ -
Eg = ꝔZN/60 X A/P Volt
এখানে, Eg= জেনারেটরে উৎপন্ন ই.এম. এফ।
Q = প্রতি পোলে ফ্লাক্স।
N = প্রতি মিনিটে ঘূর্ণন সংখ্যা।
P = পোল সংখ্যা।
A = প্যারালাল পাথের সংখ্যা।
ϕZN/60 X A/P V
ϕZN X P/ 60A V
ϕZN /60 X A/P V
ϕZNP /120 X 1
107. ব্রাশ তৈরি করা হয়-
তামা দিয়ে
দস্তা দিয়ে
সিসা দিয়ে
কার্বন দিয়ে
108. সকল জেনারেটরই এসি উৎপন্ন করে। তবে সরাসরি এসি পেতে হলে আর্মেচার কয়েলের সাথে ব্যবহার করতে হবে-
ডিসি জেনারেটরে কমুটেটর ব্যবহার করা হয়। কারণ কমুটেটর এসিকে ডিসি করে। এসি জেনারেটরে স্লিপ রিং ব্যবহার করা হয়।
কমুটেটর
স্লিপ রিং
গ্রাম রিং
ব্রাশ
109. একটি কয়েলের মধ্যে আর্মেচারের যতগুলো স্লট অন্তর্ভুক্ত হয়, তাকে বলে-
পোল পিচ
কয়েল পিচ
কয়েল স্প্যান
কমুটেটর পিচ
110. পূর্ণ ডিসচার্জ অবস্থায় লেড অ্যাসিড ব্যাটারির ই.এম.এফ হয়-
1.8 ভোল্ট
2.2 ভোল্ট
2.0 ভোল্ট
2.5 ভোল্ট
111. একটি সেলের অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স যত বেশি হবে-
সেলের অভ্যন্তরীণ রেজিট্যান্স দ্বারা টার্মিনাল ভোল্টেজকে কন্ট্রোল করা হয়। রেজিট্যান্স কম হলে টার্মিনাল ভোল্টেজ বেশি এবং রেজিট্যান্স বেশি হলে টার্মিনাল ভোল্টেজ কম হবে। ।
ই.এম.এফ তত কম হবে
টার্মিনাল ভোল্টেজ তত কম হবে
ই.এম.এফ তত বেশি হবে
টার্মিনাল ভোল্টেজ তত বেশি হবে
112. শান্ট জেনারেটর ভোল্টেজ উৎপাদনে ব্যর্থ হয়-
রেসিছুয়াল ম্যাগনেটিজম অর্থাৎ অবশিষ্ট্য চুম্বকত্ব না থাকলে শান্ট জেনারেটরে ভোল্টেজ উৎপাদন হবে না।
রেসিডুয়াল ম্যাগনেটিজম থাকলে
রেসিডুয়াল ম্যাগনেটিজম না থাকলে
শান্ট ফিল্ড রেজিস্ট্যান্স অত্যন্ত কম থাকলে
শান্ট ফিল্ড সাকিট 'ওপেন' না হলে
113. একটি ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স হলো-
ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ রেজিট্যান্স হলো-
(i) সারফেজ কন্ট্যাক্ট রেজিট্যান্স,
(ii) ইলেকট্রোলাইটের রেজিট্যান্স:
(ii) ইলেকট্রোডের রেজিট্যান্স।
ইলেকট্রোলাইটের রেজিস্ট্যান্স
ইলেকট্রোডের রেজিস্ট্যান্স
সারফেস কন্ট্যাক্ট রেজিস্ট্যান্স
উপরের সবগুলো
114. ল্যাপ ওয়াইন্ডিং-এ প্যারালেল পাথের সংখ্যা-
ল্যাপ ওয়াইন্ডিং প্যারালাল পাঘের সংখ্যা = পোলার সংখ্যা। ওয়েভ ওয়াইন্ডিং-এ প্যারালাল পাথের সংখ্যা = 2
পোলের সংখ্যা অনুযায়ী
2টি
4টি
8টি
115. পূর্ণ ডিসচার্জ অবস্থায় লেড অ্যাসিড ব্যাটারির ইলেকট্রোলাইটের আপেক্ষিক গুরুত্ব হয়-
লেড অ্যাসিড ব্যাটারি ডিসচার্জ হতে থাকলে এর ৫০৫ ও ইলেকট্রোলাইটের আপেক্ষিক গুরুত্ব উভয়ই কমতে থাকে। সম্পূর্ণ ডিসচার্জ অবস্থায় এর emt 1.8. ভোল্ট ও আপেক্ষিক গুরুত্ব 1. 140 হয়।
1.140
1.200
1.300
1.400
116. সেলগুলো প্যারালেলে সংযোগ করা হয়-
আমরা জানি সিরিজ সংযোগে ভোল্টেজ এবং প্যারালাল সংযোগে কারেন্ট বৃদ্ধি পায়। সুতরাং সেলগুলো প্যারালাল সংযোগ করা হয় কারেন্ট ক্ষমতা বৃদ্ধি বাড়ানোর জন্য।
ভোল্টেজ আউটপুট বাড়ানোর জন্য
অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স বাড়ানোর জন্য।
কারেন্ট ক্ষমতা কমানোর জন্য
কারেন্ট ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য
117. পাশাপাশি দুটি কয়েলের ব্যবধানকে বলে-
পাশাপাশি দুটি কয়েলের ব্যবধানকে কয়েল পিচ বলে।
পোল পিচ
কমুটেটর পিচ
কয়েল স্প্যান
কয়েল পিচ
118. 6-ভোল্টের একটি লেড অ্যাসিড ব্যাটারির অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স 0.1 ওহম। যদি ব্যাটারির দুটি টার্মিনাল শর্টসার্কিট করা হয়, তবে কী পরিমাণ কারেন্ট প্রবাহিত হবে?
I = V/R = 6/0.1= 60 A
1 অ্যাম্প
6 অ্যাম্পস্
60 অ্যাম্পস্
100 অ্যাম্পস্
119. একটি সেলের সাথে ওহমের একটি রেজিস্ট্যান্স সংযোগ করলে এর মধ্য দিয়ে 0.2 অ্যাম্পস্ কারেন্ট প্রবাহিত হয়। উক্ত সেলের অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স। ওহম হলে ই.এম.এফহবে-
V = IR
= 0.2 x (6+1)
=1.4V
1.4V
IV
2.4V
5V
120. ২ ভোল্টের একটি সেলের সাথে 10 ওহমের একটি। রেজিস্ট্যান্স সংযোগ করলে 1.6 ভোল্ট ড্রপ হয়। অভ্যন্তরীণ রেজিস্ট্যান্স হবে-
1.25Ω
2Ω
2.5 Ω
0.8Ω