Image

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

Courses

Discover our wide range of online courses designed to help you learn new skills, master complex topics, and achieve your academic or career goals.

Board Questions

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

বাংলাদেশ বিষয়ে MCQ MCQ
3121. সংবিধানের কোন সংশোধনকে 'first distortion of constitution' বলে আখ্যায়িত করা হয়?
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে নৃশংসভাবে হত্যার পর সামরিক শাসক হিসেবে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান ক্ষমতায় এসে নিজেকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেন। এজন্য তিনি ১৯৭৯ সালে সংবিধানে বেশ কিছু সংশোধনী আনেন, যা পরবর্তীতে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দেয়। বিশেষ করে পঞ্চম সংশোধনীকে অনেকে First distortion of Constitution বা সংবিধানের প্রথম বিকৃতি বলে আখ্যায়িত করে।
৫ম সংশোধন
৪র্থ সংশোধন
৩য় সংশোধন
২য় সংশোধন
3122. স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানের কততম তফসিলে সংযোজন করা হয়েছে?
১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মুজিবনগর সরকারের জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র বাংলাদেশের সংবিধানের সপ্তম তফসিলে সংযোজন করা হয়। পঞ্চম তফসিলে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ, ষষ্ঠ তফসিলে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রদত্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা সংযোজন করা হয়।
চতুর্থ
পঞ্চম
ষষ্ঠ
সপ্তম
3123. বাংলাদেশে প্রথম ভ্যাট (VAT) চালু হয়-
Value Added Tax বা মূল্য সংযোজন কর বাংলাদেশে প্রথম চালু হয় ১৯৯১ সালের ১ জুলাই। এ সংক্রান্ত আইন জাতীয় সংসদে পাস হয় ১০ জুলাই ১৯৯১। মূসক একটি পরোক্ষ কর। এ উৎস থেকে বাংলাদেশ সরকারের সর্বোচ্চ রাজস্ব আয় হয়। মূল্য সংযোজন কর মূলত বিক্রয় কর বা সেলস ট্যাক্সের মতো।
১৯৯১ সালে
১৯৭৩ সালে
১৯৮৬ সালে
১৯৯৬ সালে
3124. বাংলাদেশের উপকূলীয় সমভূমিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী যে ধরনের বন্যা কবলিত হয় তার নাম-
বাংলাদেশের উপকূলীয় সমভূমিতে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী সাধারণত জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যায় কবলিত হয়। ঘূর্ণিঝড়ের সময় সমুদ্রের পানি স্ফীত হয়ে উপকূলের কাছাকাছি যে উঁচু ঢেউয়ের সৃষ্টি করে তাকে জলোচ্ছ্বাস বলে। সাগরে ঘূর্ণিঝড়ের তীব্রতা বৃদ্ধি পেলে জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়।
নদীজ বন্যা
আকস্মিক বন্যা
বৃষ্টিজনিত বন্যা
জলোচ্ছ্বাসজনিত বন্যা
3125. আওয়ামী লীগের ৬-দফা পেশ করা হয়েছিল-
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ৫-৬ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৬ পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধী দলসমূহের জাতীয় সম্মেলনের বিষয় নির্বাচনী কমিটিতে বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ নামে খ্যাত ঐতিহাসিক ছয় দফা ঘোষণা করেন। এ দফাকে যুক্তরাজ্যের প্রথম সাংবিধানিক দলিল ১৫ জুন ১২১৫ স্বাক্ষরিত ম্যাগনাকার্টার সাথে তুলনা করা হয়। ছয় দফার প্রথম দফায় বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানকে একটি সত্যিকার ফেডারেশন রূপে গড়ে তোলা এবং সংসদীয় সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার দাবি করেন। ছয় দফার শেষ দফা ছিল পূর্ব পাকিস্তানের জন্য মিলিশিয়া বা প্যারামিলিটারি বাহিনী গঠন।
১৯৬৬ সালে
১৯৬৭ সালে
১৯৬৮ সালে
১৯৬৯ সালে
3126. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের GDP-তে শিল্প খাতের অবদান কত শতাংশ ছিল?
বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী ২০১৭-১৮ অর্থবছরে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ছিল ৩৩.৬৬%। এ অর্থবছরে উক্ত খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ১২.০৬% । অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১ অনুযায়ী, ২০২০-২১ (সাময়িক) অর্থবছরে জিডিপিতে শিল্পখাতের অবদান ৩৪.৯৯% এবং প্রবৃদ্ধি ৬.১২%।
২৯.৬৬%
৩০.৬৬%
৩২.৬৬%
৩৩.৬৬%
3127. বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ-
[Note : বিবিএস প্রকাশিত কৃষি পরিসংখ্যান বর্ষগ্রন্থ ২০২০ অনুযায়ী বাংলাদেশে মোট আবাদযোগ্য জমির পরিমাণ ৮৫.৭৭ লক্ষ হেক্টর অথবা ২ কোটি ১১ লক্ষ একর। দেশের মোট সেচকৃত জমির পরিমাণ ৭৪.৪৮ লক্ষ হেক্টর।]
২ কোটি ৪০ লক্ষ একর
২ কোটি ৫০ লক্ষ একর
২ কোটি ২৫ লক্ষ একর
২ কোটি ২১ লক্ষ একর
3128. বাংলাদেশের প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়-
কোনো দেশের জনসংখ্যার আনুষ্ঠানিক গণনাই আদমশুমারি বা জনশুমারি। বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা নির্ধারণে স্বাধীনতার পর প্রথম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে। পরবর্তীতে ১৯৮১, ১৯৯১, ২০০১ ও ২০১১ সালে যথাক্রমে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম আদমশুমারি অনুষ্ঠিত হয়। ষষ্ঠ জনশুমারি ও গৃহগণনা অনুষ্ঠিত হবে ১৫-২১ জুন ২০২২। উল্লেখ্য, পরিসংখ্যান আইন, ২০১৩ অনুযায়ী আদমশুমারির নাম পরিবর্তন করে জনশুমারি ও গৃহগণনা করা হয়।
১৯৭২ সালে
১৯৭৩ সালে
১৯৭৪ সালে
১৯৭৪ সালে
3129. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সেক্টরগুলোর মধ্যে কোন খাতে বেশি কর্মসংস্থান হয়?
বাংলাদেশ অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০২১ অনুযায়ী, অর্থনৈতিক সেক্টরগুলোর মধ্যে কৃষিখাতে (৪০.৬%) সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়। সেবা ও শিল্পখাতে নিয়োজিত কর্মসংস্থানের হার যথাক্রমে ৩৯% ও ২০.৪%।
নির্মাণ খাত
কৃষি খাত
গসেবা খাত
শিল্প কারখানা খাত
3130. ২০১৮-১৯ অর্থবছরে রপ্তানি প্রণোদনা রাখা হয়েছে-
২০১৮-১৯ অর্থবছরের বাজেটে রপ্তানি প্রণোদনা বা ভর্তুকি বরাদ্দ রাখা হয়েছে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা। উল্লেখ্য, চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে রপ্তানি খাতে প্রণোদনা বরাদ্দ রাখা হয় ৭৬২৫ কোটি টাকা।
সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকা
সাড়ে ৬ হাজার কোটি টাকা
3131. 'গারো উপজাতি' কোন জেলায় বাস করে?
বাংলাদেশের অন্যতম উপজাতি গারো। ময়মনসিংহ জেলার গারো পাহাড়ি এলাকায় এদের মূল ঘাঁটি। তাছাড়া শেরপুর, নেত্রকোনা, রংপুর, জামালপুর, সিলেট ও মৌলভীবাজার জেলায়ও গারোরা বাস করে। পার্বত্য চট্টগ্রাম জেলায় চাকমা, মারমা, মুরং, ত্রিপুরাসহ মোট ১১টি উপজাতি বাস করে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম
সিলেট
ময়মনসিংহ
টাঙ্গাইল
3132. বাংলাদেশের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান কী ধরনের বনভূমি?
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান হচ্ছে ক্রান্তীয় চিরহরিৎ, আধা/অর্ধ চিরহরিৎ ধরনের বনভূমি। এর আয়তন ১২৫০ হেক্টর। এ বনভূমি মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত । বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব অংশের সীমানা ঘেষে উত্তর-পূর্ব অঞ্চল পর্যন্ত এ ধরনের বনাঞ্চল বিদ্যমান। কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, সিলেট, মৌলভীবাজার, নেত্রকোনা ও শেরপুর জেলাসমূহে এসব বনাঞ্চল বিস্তৃত। এখানকার আবহাওয়া আর্দ্র ও ক্রান্তীয়।
ক্রান্তীয় চিরহরিৎ, আধা-চিরহরিৎ
জাতীয় ক্রান্তীয় আর্দ্র পত্র পতনশীল জাতীয়
পত্র পতনশীল জাতীয়
ম্যানগ্রোভ জাতীয়
3133. বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যার রেকর্ড অনুযায়ী (১৯৭১-২০০৭) কোন সালের বন্যায় সবচেয়ে বেশি এলাকা প্লাবিত হয়?
বাংলাদেশে সংঘটিত বন্যার রেকর্ড অনুযায়ী (১৯৭১-২০০৭) ১৯৯৮ সালের বন্যায় সবচেয়ে বেশি এলাকা প্লাবিত হয়। ১৯৮৮ সালের বন্যায় বাংলাদেশের ৬১% এলাকা এবং ১৯৯৮ সালের বন্যায় ৬৮% এলাকা প্লাবিত হয়। ১৯৮৮ সালে পানি ১১২ সেন্টিমিটার ও ১৯৯৮ সালে ৮৭ সেন্টিমিটার বিপদসীমার উপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হয়ে বন্যার সৃষ্টি করেছিল। ২০০৭ সালের বন্যায় ৪২ শতাংশ এলাকার ৬২ হাজার ৩০০ বর্গ কিলোমিটার এলাকা প্লাবিত হয়।
১৯৭৪
১৯৮৮
১৯৯৮
২০০৭
3134. OIC-এর কততম শীর্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অংশগ্রহণ করেন?
২২-২৪ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৪ পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত OIC-এর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান অংশগ্রহণ করেন। এ শীর্ষ সম্মেলনেই বাংলাদেশ OIC-এর ৩২তম সদস্য হিসেবে সদস্যপদ লাভ করে।
২য় শীর্ষ সম্মেলন
৫ম শীর্ষ সম্মেলন
৪র্থ শীর্ষ সম্মেলন
৭ম শীর্ষ সম্মেলন
3135. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের Per capita GDP (nominal) কত?
[Note: অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৮ অনুসারে, বাংলাদেশের Per capita GNI (সাময়িক) ছিল ১,৭৫২ মার্কিন ডলার এবং Per capita GDP ১,৬৭৭ মার্কিন ডলার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর ২০২০-২১ অবছরের চূড়ান্ত হিসাব অনুযায়ী মাথাপিছু আয় ২৫৯১ মার্কিন ডলার এবং জিডিপির প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬.৯৪% ।
$ ১,৭৫০ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫১ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫২ মার্কিন ডলার
$ ১,৭৫৩ মার্কিন ডলার
3136. ২০১৮ সালে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় কত?
সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ প্রদত্ত জাতীয় সংসদের তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাব অনুযায়ী ২০১৭-২০১৮ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট রপ্তানি আয় ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ইপিবি রিপোর্ট ২০২১ অনুযায়ী, ২০২০-২১ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় (সাময়িক) ৩৮.৭৫৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
$৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
$৪৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার
3137. সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদে 'সরকারি কর্ম কমিশন' (PSC) গঠনের উল্লেখ আছে?
বাংলাদেশের সংবিধানের নবম ভাগের ১৩৭নং অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, 'বাংলাদেশের জন্য আইনের দ্বারা এক বা একাধিক সরকারি কর্ম কমিশন প্রতিষ্ঠার বিধান করা যাবে। একজন সভাপতি ও আইনের দ্বারা যে-রকম নির্ধারিত হবে, সে-রকম অন্যান্য সদস্যকে নিয়ে প্রত্যেক কমিশন গঠিত হবে।
১৩৭ নং অনুচ্ছেদে
১৩৫ নং অনুচ্ছেদে
১৩৮ নং অনুচ্ছেদে
১৩৪ নং অনুচ্ছেদে
3138. গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান প্রবর্তিত হয়-
সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য সংবিধান প্রণয়নের লক্ষ্যে ১১ এপ্রিল ১৯৭২ সংবিধান প্রণয়ন কমিটি গঠিত হয়। উক্ত কমিটি খসড়া সংবিধান গণপরিষদে উত্থাপন করে ১২ অক্টোবর ১৯৭২। ৪ নভেম্বর ১৯৭২ তা গণপরিষদে গৃহীত হয় এবং ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ এ সংবিধান কার্যকর হয়। বাংলাদেশে ৪ নভেম্বর সংবিধান দিবস।
১৭ এপ্রিল ১৯৭১
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২
৭ মার্চ ১৯৭২
২৬ মার্চ ১৯৭৩
3139. বিপরীত বৈষম্য'-এর নীতিটি প্রয়োগ করা হয়-
মানুষের মধ্যে নানা বৈশিষ্ট্যগত বিচারে বৈষম্য নির্ণয় করা হয়। এ বৈষম্যের কয়েকটি মৌলিক দিক রয়েছে; যেমন- নরগোষ্ঠীগত, লিঙ্গগত, আর্থ সামাজিক, ধর্মীয়। এখানে মূলত বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে নিম্নবর্ণের মানুষ, নারী জাতি, আর্থ-সামাজিকভাবে দুর্বল জাতিগোষ্ঠী এবং অপ্রধান ধর্ম পালনকারীরা। কিন্তু বিপরীত বৈষম্য মূলত বৈষম্যের উল্টা ধারণা, যেখানে সংখ্যাগুরুরা, সংখ্যালঘুদের দ্বারা বৈষম্যের শিকার হয়ে থাকে। এর প্রশাখায় পুরুষরা নারীদের দ্বারা, শ্বেতাঙ্গরা কৃষ্ণাঙ্গদের দ্বারা, উচ্চবর্ণ নিম্নবর্ণের দ্বারা এবং সাধারণ মানুষ কোটাধারীদের দ্বারা বিপরীত বৈষম্যের শিকার হয়।
নারীদের ক্ষেত্রে
সংখ্যালঘুদের ক্ষেত্রে
প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে
পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে
3140. বাংলাদেশে 'নব-নৈতিকতা'র প্রবর্তক হলেন-
আনুষ্ঠানিক উচ্চশিক্ষাবিহীন স্বশিক্ষিত একজন মননশীল লেখক ও যুক্তিবাদী দার্শনিক আরজ আলী মাতুব্বর বাংলাদেশের সমাজে জেকে বসা ধর্মীয় গোঁড়ামি ও অন্ধ কুসংস্কারের ভিত্তিতে গড়ে ওঠা নৈতিক আদর্শকে কুঠারাঘাত করে, তার স্থলে বস্তুবাদী দর্শন ও বিজ্ঞানের মাধ্যমে সত্য আবিষ্কার করে সত্য, ন্যায় ও বিজ্ঞানের যথাযথ নীতি পদ্ধতিভিত্তিক নব নৈতিক আদর্শের সমাজের কথা চিন্তা করেছেন। তার দার্শনিক চিন্তা-চেতনা ধর্মের বিরুদ্ধে ছিল না, ছিল ধর্মের নামে প্রচলিত ধর্মান্ধতা ও ধর্মতন্ত্রের বিরুদ্ধে। মোহাম্মদ বরকতুল্লাহ আমাদের মুসলমানদের মধ্যে বাংলাভাষায় প্রথম যথার্থ দার্শনিক প্রবন্ধ রচনা করেন। তিনি তার দর্শনে আত্মপ্রতিষ্ঠার নামে একটি দার্শনিক ধারার কথা বলেন। বাংলাদেশের আরেকজন বিশিষ্ট দার্শনিক জি.সি দেব বস্তুবাদ ও অধ্যাত্মবাদের মিশিলে গঠিত সমন্বয়ী দর্শনের প্রচার করেছিলেন।
মোহাম্মদ বরকতুল্লা
খজি. সি. দেব
আরজ আলী মাতুব্বর
আবদুল মতীন