ইলেকট্রনিক্স ডিপার্টমেন্টের বেসিক ইলেকট্রনিক্স সাবজেক্টের সকল MCQ প্রশ্ন এই ফোল্ডারে পাবেন। ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এ চাকরি প্রস্তুতির জন্য ডিপার্টমেন্ট ও নন-ডিপার্টমেন্টের সকল MCQ ও আপডেট প্রশ্ন উত্তর সহ এই গ্রুপে পাবেন। ইঞ্জিনিয়ারিং চাকরি প্রস্তুতির জন্য আমাদের App: Engineering Classroom গুগল প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোড করে নিন।
183. PN-ডায়োডের P-type-এর সাথে যখন ব্যাটারির পজিটিভ। টার্মিনাল এবং N-type-এর সাথে নেগেটিভ টার্মিনাল সংযোগ করা হয়, তখন তাকে বলে।
ব্যাখ্যা: ফরওয়ার্ড বায়াসে P-টাইপ পজিটিভ টার্মিনালে এবং N-টাইপ নেগেটিভ টার্মিনালে সংযোগ থাকে। রিভার্স বায়াসের ক্ষেত্রে P- টাইপ নেগেটিভ টার্মিনালে এবং N-টাইপ পজিটিভ টার্মিনালে সংযোগ থাকে।
ব্যাখ্যা: তড়িৎপ্রবাহ মাপার যন্ত্রের নাম- অ্যামিটার ভোল্টেজ পরিমাপক যন্ত্রের নাম- ভোল্টমিটার তড়িৎপ্রবাহের উপস্থিতি নির্ণয় করতে ব্যবহৃত হয়- গ্যালভানোমিটার হাই-রেঞ্জ কারেন্ট পরিমাপ করার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়- অ্যাম্পিয়ার-মিটার বা ক্ল্যাম্পমিটার।
191. একটি রিভার্স বায়াসড আইডিয়াল ডায়োডের রেজিস্ট্যান্স হয়-
ব্যাখ্যা: ফরওয়ার্ড বায়াসে আইডিয়াল ডায়োডের বেজিস্ট্যান্স শূন্য। রিভার্স ডায়াসে আইডিয়াল ডায়োডের মধ্যে দিয়ে কোনো কারেন্ট প্রবাহিত হয় না। ওপেন সার্কিটের মতো কাজ করে। অর্থাৎ আইডিয়াল ডায়োডের রেজিস্ট্যান্স অনেক বেশি থাকে।
ব্যাখ্যা: কোনো পরিবাহীর ভিতর দিয়ে স্থির তাপমাত্রায় প্রবাহিত কারেন্ট ঐ পরিবাহীর দু'প্রান্তের ভোল্টেজের পার্থক্যের সমানুপাতিক এবং রেজিস্ট্যান্সের উল্টানুপাতিক। ওহমের সংজ্ঞা হতে দেখা যায় তাপমাত্রা স্থির থাকলে ওহমের সূত্র প্রযোজ্য হবে।
195. একটি অফিসে ডিসি সরবরাহের জন্য কোন ব্যবস্থাটি বেশি উপযোগী?
ব্যাখ্যা: ডিসি হতে হাই-ভোল্টেজ বা হাই-অল্টারনেটিং কারেন্ট (AC) উৎপন্নের জন্য মার্কারি আর্ক রেক্টিফায়ার বা মার্কারি ভেপার রেক্টিফায়ার ব্যবহার করা হয়। যেহেতু অফিস-আদালতে উচ্চ ভোল্টেজের প্রয়োজন হয়, তাই সেক্ষেত্রে মার্কারি আর্ক রেক্টিফায়ার ব্যবহার করা হয়।
198. যে দুটি সেমিকন্ডাক্টর প্রায়ই ব্যবহৃত, তাদের নাম-
ব্যাখ্যা: সিলিকন এবং জার্মেনিয়াম যে কারণে বেশি ব্যবহার করা হয় সেগুলো হলো- ১। প্রাচুর্যতা, ২। ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের সুবিধা, ৩। কেমিক্যাল প্রোপার্টিজ ভালো।
199. যে ইলেকট্রনিক বর্তনী পরিবর্তিত বিদ্যুৎপ্রবাহকে সরল একদিক প্রবাহী বিদ্যুৎপ্রবাহে পরিণত করে, তাকে বলে--
ব্যাখ্যা: রেকটিফায়ারঃ যে সার্কিট পরিবর্তিত বিদ্যুৎপ্রবাহকে একমুখী প্রবাহে পরিণত করে, তাকে রেক্টিফায়ার বলে। রেগুলেটর: যে সার্কিটের সাহায্যে বৈদ্যুতিক সিগন্যালকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, তাকে রেগুলেটর বলে। অসিলেটরঃ যে সার্কিটের সাহায্যে চাহিদা অনুসারে বিভিন্ন ফ্রিকুয়েন্সি উৎপন্ন করা হয়, তাকে অসিলেটর বলে। অ্যামপ্লিফায়ার: যে ডিভাইসের সাহায্যে দুর্বল সিগন্যালকে বিবর্ধিত করা হয়, তাকে অ্যামপ্লিফায়ার বলে।