183. কার্বুরাইজিং শিখায় অক্সিজেন (O₂) ও অ্যাসিটিলিন (C₂H₂)-এর অনুপাত?
কার্টুরাইজিং শিখা: যে শিখায় অক্সিজেনের চাইতে অ্যাসিটিলিনের পরিমাণ বেশি থাকে (অনুপাত ০.৯:১) তাকে কার্টুরাইজিং শিখা বলে।
নিরপেক্ষ শিখা: যে শিখার অক্সিজেন ও আসিটিলিন গ্যাসের পরিমাণ সমান থাকে (অনুপাত ১:১) তাকে নিরপেক্ষ (Neutral) শিখা বলে। সমপরিমান অক্সিজেন ও আঅ্যাসিটিলিন গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত এই নিরপেক্ষ শিখার ব্যবহারই সর্বাধিক।
অক্সিডাইজিং শিখা: যে শিখায় অ্যাসিটিলিনের চাইতে অক্সিজেন গ্যাসের পরিমাণ বেশি থাকে তাকে অক্সিডাইজিং শিখা বলে। এতে অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসের অনুপাত ১.৫:১।
191. কোন শিখায় অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিনের পরিমাণ সমান থাকে?
নিরপেক্ষ শিখাঃ যে শিখার অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসের পরিমাণ সমান থাকে (অনুপাত ১:১) তাকে নিরপেক্ষ (Neutral) শিখা বলে। সমপরিমাণ অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসের সমন্বয়ে গঠিত এই নিরপেক্ষ শিখার ব্যবহারই সর্বাধিক।
193. অক্সিডাইজিং শিখায় অক্সিজেন (O₂) এবং অ্যাসিটিলিন (C₂H₂)-এর অনুপাত?
অক্সিডাইজিং শিখা: যে শিখার অ্যাসিটিলিনের চাইতে অক্সিজেন গ্যাসের পরিমাণ বেশি থাকে তাকে অক্সিডাইয়িং শিখা বলে। এতে অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসের অনুপাত ১.৫:১।
গ্যাস ওয়েল্ডিং-এ অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসের মিশ্রণকে জ্বালানোর কলে যে শিখার উৎপত্তি হয় তাকে অক্সি- অ্যাসিটিলিন শিখা বলে। অক্সিজেন ও অ্যাসিটিলিন গ্যাসকে টর্চের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় অনুপাতে মিশিয়ে এই শিখা তৈরি করা হয় ।
অক্সি-অ্যাসিটিলিন শিখা তিন প্রকার, যথা-
১। কার্বুরাইজিং বা কাইনাইজিং শিখা (Carbarizing or carbonizing flame):
২। নিরপেক্ষ শিখা ( Neutral flame):
৩। অক্সিডাইজিং শিখা (Oxydizing flame)
200. গ্যাস ওয়েন্ডিং-এর সময় টর্চের টিপে উচ্চ শব্দ করে শিখা সাময়িকভাবে নিভে আবার জ্বলাকে…… বলে।
ব্যাক ফায়ার : ব্যাক ফায়ার গ্যাস ওয়ান্ডিং করার সময় টর্চের টিপে শব্দ করে শিখা সাময়িকভাবে নিতে আবার জ্বলে একেই ব্যাক ফায়ার বলে।
ফ্লাশ ব্যাক: চাশ ব্যাক গ্যাস ওয়েল্ডিং করার সময় ওয়েল্ডিং উর্চ টিপ অথবা হোজ পাইপের ভিতরে শিনার অন্তর্মুখী প্রজ্বলনকে ফ্লাশ ব্যাক বলা হয়।