Image

Exams

Prepare for your next test with our collection of exam-based practice sets and question banks designed for effective assessment and revision.

Courses

Discover our wide range of online courses designed to help you learn new skills, master complex topics, and achieve your academic or career goals.

Board Questions

Access past board exam questions organized by year and subject to help you understand patterns, improve preparation, and boost your exam performance.

MCQ
161. নিচের কোন জন যুদ্ধকাব্যের রচয়িতা নন?
দৌলত উজির বাহরাম খাঁ
সাবিরিদ খাঁ
সৈয়দ সুলতান
সৈয়দ নূরুদ্দীন
162. সর্বপ্রথম বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচনা করেন কে?
মনোএল দ্য আসসুম্পসাঁও
রাজা রামমোহন রায়
রামেন্দ্র সুন্দর ত্রিবেদী
নাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড
163. কৃদন্ত পদের পূর্ববর্তী পদকে কী বলে?
উপপদ
প্রাতিপদিক
প্রপদ
পূর্বপদ
164. 'বিদ্যাসাগর ও বাঙালি সমাজ' গ্রন্থের রচয়িতা কে?
বিনয় ঘোষ
সুবিনয় ঘোষ
বিনয় ভট্টাচার্য
বিনয় বর্মণ
165. 'তোমার নাম কী?'- এখানে 'কী' কোন প্রকারের পদ?
প্রশ্নবাচক
অব্যয়
সর্বনাম
বিশেষণ
166. "তুমি মা কল্পতরু, আমরা সব পোষাণক"- এই কবিতাংশটির রচয়িতা কে?
রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
167. কোনটি কবি জৈনুদ্দিনের কাহিনীকাব্য?
ব্যাখ্যা :জৈনুদ্দিন মধ্যযুগীয় (১৫শ শতক) বাংলা সাহিত্যের কবি। কবির পৃষ্ঠপোষক ছিলেন গৌড়ের যুবরাজ ইয়প খান (ইউসুফ খান), যিনি পরে শামসুদ্দিন ইউসুফ পার (১৪৭৪-৮২ খ্রি.) নামে গৌড়ের সুলতান হন। রসুল বিজয়' জৈনুদ্দিনের একটি কাহিনীকাব্য। এতে হযরত মুহাম্মদ স. ও ইরাকাধিপতি জয়কুমের মধ্যকার দীর্ঘযুদ্ধের বর্ণনা আছে। যুদ্ধে ইসলামের বিজয় দেখানো হয়েছে। কাব্যের উৎস ফারসি সাহিত্য হলেও কবি কোন কাবা অনুসরণ করেছেন তা জানা যায় না। একই সময়ে সুলতান বারবক শাহের রাজত্বকালে (১৪৫৯-৭৪ খ্রি.) মালাধর বসু 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়' কাব্য রচনা করেন।
রসুল বিজয়
মক্কা বিজয়
রসুল চরিত
মক্কা চরিত
168. চর্যাপদের তিব্বতি অনুবাদ প্রকাশ করেন কে?
প্রবোধচন্দ্র বাগচী
যতীন্দ্র মোহন বাগচী
প্রফুল্ল মোহন বাগচী
প্রণয়ভূষণ বাগচী
169. 'শচীন, দামিনী ও শ্রীবিলাস' রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কোন উপন্যাসের চরিত্র?
ব্যাখ্যা 'চতুরঙ্গ' (১৯১৬) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি সামাজিক-মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস। এটি সাধুভাষায় লিখিত রবীন্দ্রনাথের সর্বশেষ উপন্যাস। উপন্যাসটির চারটি অঙ্গ- জ্যাঠামশাই, শচীশ, দামিনী ও শ্রীবিলাস। শ্রীবিলাস (বর্ণনাকারী) নামে এক যুবকের যাত্রা, তার সর্বোত্তম বন্ধু দার্শনিক ও পথপ্রদর্শক শচীশের সাথে সাক্ষাৎ, বিধবা দামিনী এবং আদর্শবান ব্যক্তি জ্যাঠামশাইয়ের গল্প নিয়ে উপন্যাসটি লিখিত। অন্যদিকে, রবীন্দ্রনাথের অন্য তিনাট উপন্যাসের গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র: চার অধ্যায়- অতীন, এলা ইন্দ্রনাথ; নৌকাডুবি- রমেশ, হেমনালিনী, কমলা, নাল- নাক্ষ; ঘরে বাইরে- নিখিলেশ, বিমলা, সন্দীপ। উল্লেখ্য, রবী ঠাকুরের 'চতুরঙ্গ' উপন্যাসটিতে প্রশ্নে উল্লিখিত 'শচীন' চরিত্রটির সঠিক নাম হবে 'শচীশ'
চতুরঙ্গ
নৌকাডুবি
চার অধ্যায়
ঘরে বাইরে
170. 'গীতগোবিন্দ' কাব্যের রচয়িতা জয়দেব কার সভাকবি ছিলেন?
শশাঙ্কদেবের
লক্ষ্মণ সেনের
যশোবর্মনের
হর্ষবর্ধনের
171. উচ্চারণের রীতি অনুযায়ী নিচের কোনটি উচ্চমধ্য- সম্মুখ স্বরধ্বনি?
ব্যাখ্যা: উচ্চারণের সময়ে জিভের উচ্চতা অনুযায়ী, জিভের সম্মুখ-পশ্চাৎ অবস্থান অনুযায়ী এবং ঠোঁটের উন্মুক্তি অনুযায়ী স্বরধ্বনিকে ভাগ করা হয়। উচ্চারণের সময়ে জিভ কতটা ওপরে ওঠে বা কতটা নিচে নামে সেই অনুযায়ী স্বরধ্বনি চার ভাগে বিভক্ত। যথা:। উচ্চ স্বরধ্বনি [ই], [উ]; ii. উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি (এ), [৩]; iii. নিম্ন-মধ্য স্বরধ্বনি অ্যা!, [অ] এবং iv. নিম্ন স্বরধ্বনি [আ]। উচ্চ-মধ্য স্বরধ্বনি উচ্চারণের সময় নিম্ন স্বরধ্বনির তুলনায় ওপরে এবং উচ্চ স্বরধ্বনির তুলনায় নিচে থাকে। 'এ' হলো উচ্চমধ্য-সম্মুখ স্বরধ্বনি এবং 'ও' হলো উচ্চমধ্য-পশ্চাৎ স্বরধ্বনি।
172. 'তুমি তো ভারি সুন্দর ছবি আঁকা'- বাক্যটিতে কোন প্রকারের অব্যয় পদ ব্যবহৃত হয়েছে?
ব্যাখ্যা :যে সকল অন্যয় বাক্যের অন্য পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে। মনের উচ্ছ্বাস, স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতি, সম্মতি, সমর্থন, যন্ত্রণা, ঘৃণ্য বা বিরক্তি, সম্বোধন, সম্ভাবনায় অনন্বয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়। যেমন- (১) তুমি তো ভারি সুন্দর আঁকা (ii) মরি মরি। কী সুন্দর প্রভাতের রূপ! (iii) ছি ছি, তুমি এত নীচ। অন্যদিকে, যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদের অনুসর্গ অব্যয় বা পদান্বয়ী অব্যয় বলে। যেমন: ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না। (দিয়ে অনুসর্গ অব্যয়)। আর যে সকল অব্যয় অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হয়, সেগুলোকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্মক অব্যয় বলে। যেমন: বজ্রের ধ্বনি- কড় কড়।
পদান্বয়ী অব্যয়
অনন্বয়ী অব্যয়
অনুসর্গ অব্যয়
অনুকার অব্যয়
173. 'সরল' শব্দের বিপরীতার্থক নয় নিচের কোনটি?
ব্যাখ্যা 'সরল' শব্দের বিপরীতার্থক শব্দ 'কুটিল, জটিল, বক্র' তিনটিই হয়। 'গরল'-এর বিপরীতার্থক 'অমৃত'। তাই এটি 'সরল'-এর বিপরীতার্থক শব্দ নয়।
কুটিল
জটিল
বক্র
গরল
174. 'Rank' শব্দের বাংলা পরিভাষা কী?
পদ
মাত্রা
পদমর্যাদা
উচ্চতা
175. নিচের কোনটি যৌগিক শব্দ?
প্রবীণ
জেঠামি
সরোজ
মিতালি
176. প্রথম সাহিত্যিক গদ্যের স্রষ্টা কে?
রাজা রামমোহন রায়
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
177. 'তাম্বুলিক' শব্দের সমার্থক নয় কোনটি?
পান-ব্যবসায়ী
তামসিক
পর্ণকার
বারুই
178. প্যারীচাঁদ মিত্রের 'আলালের সরেত সুলাল' প্রবম গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় কত সালে?
ব্যাখ্যা প্যারীচাঁদ মিত্র ওরফে টেকর্তাদ ঠাকুরের (১৮১৪- ১৮৮৩) 'আলালের ঘরের দুলাল' বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সফল উপন্যাস। উপন্যাসটি প্রথমে তার প্রতিষ্ঠিত মাসিক পত্রিকায় (১৮৫৪) ধারাবাহিকভাবে এবং গ্রন্থাকারে ১৮৫৮ সালে প্রকাশিত হয়। কলকাতার সমকালীন সমাজ এর প্রধান বিষয়বস্তু, যেখানে উচ্চবিত্ত ঘরের আদুরে সন্তান মতিলালের উচ্ছৃঙ্খল জীবনাচার এতে বর্ণিত হয়েছে। 'ঠকচাচা' এর অন্যতম প্রধান চরিত্র। প্যারীচীন প্রথমবারের মতো এতে যে কথ্য চলিত ভাষা ব্যবহার করেছেন, পরবর্তীকালে তা 'আলালী ভাষা' নামে পরিচিতি লাভ করে।
১৮৫৮ সালে
১৯৭৯ সালে
১৮৪৮ সালে
১৮৬৮ সালে
179. কবি যশোরাজ খান বৈষ্ণবপদ রচনা করেন কোন ভাষায়?
ব্যাখ্যা কবি যশোরাজ খান বৈষ্ণবপদ রচনা করেন ব্রজবুলি ভাষায়। ব্রজবুলি মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের দ্বিতীয় কাব্যভাষা বা উপভাষা। মিথিলার কবি বিদ্যাপতি (আনু. ১৩৭৪-১৪৬০ খ্রি.) এর উদ্ভাবক। তিনি মৈথিলী ভাষার সঙ্গে বাংলা ভাষার মিশ্রণে এই কৃত্রিম সাহিত্যিক ভাষা উদ্ভাবন করেন। বাংলা ছাড়া আসাম ও উড়িষ্যাতেও ব্রজবুলির বেশ চর্চা হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম ব্রজবুলি পদ রচনা করেন যশোরাজ খান। তিনি সম্ভবত গৌড়ের শাসক হুসেন শাহের রাজত্বকালের কবি ছিলেন। সুকুমার সেন তার 'বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস' (১ম খণ্ড) গ্রন্থের ২০৮নং পৃষ্ঠায় জানিয়েছেন যে, যশোরাজ খান শ্রীখণ্ড নিবাসী বৈদ্যজাতীয় ব্যক্তি ছিলেন।
ব্রজবুলি
বাংলা
সংস্কৃত
হিন্দি
180. 'সুনামীর তান্ডবে অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে।- বাক্যটিতে কয়টি ভুল আছে?
ব্যাখ্যা 'সুনামীর তান্ডবে অনেকেই সর্বশান্ত হয়েছে'- বাক্যটিতে তিনটি ভুল আছে এবং ভুলগুলো হলো বানান অশুদ্ধি। সঠিক বাক্যটি হবে- 'সুনামির তাণ্ডবে অনেকেই সর্বস্বান্ত হয়েছে'। প্রসঙ্গত বানান ভুল বাক্য অশুদ্ধ হওয়ার-একটি অন্যতম কারণ।
একটি
দুটি
তিনটি
ভুল নেই